ঘরোয়া পদ্ধতি তে অ্যালোভেরা দিয়ে ত্বক সুন্দর ও রাখার উপায়
alif
15 Jun, 2024
আপনি যদি কোন ধরনের কেমিক্যাল ছাড়া ফেস সুন্দর রাখতে চান ঘরোয়া পদ্ধতি তে তাহলে
অবশ্যই আপনি অ্যালোভেরা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ফেসপ্যাক তৈরি করে ঘরোয়া পদ্ধতিতে
সুন্দর রাখতে পারবে আপনার ত্বক অ্যালোভেরা দিয়ে
আপনার ত্বক কিভাবে সুন্দর রাখবেন তা জানার জন্য আমাদের আর্টিকেলের সাথে থাকুন
অ্যালোভেরা কে বলা হয় জাদুকারি গাছ এটি যেমন স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী তেমনি
ত্বকের জন্য বেশ উপকার করে থাকে তাহলে চলুন জেনে আসি ঘরোয়া পদ্ধতিতে অ্যালোভেরা
দিয়ে ত্বক কিভাবে সুন্দর রাখা যায়
সূচিপত্রঃ ঘরোয়া পদ্ধতি তে এলোভেরা দিয়ে ত্বক সুন্দর ও চকচকে রাখার
উপায়
ত্বক সুন্দর ও উজ্জ্বল রাখতে আমরা কত কিছুই না ব্যবহার করে থাকি দেশি বা বিদেশি
বিভিন্ন ধরনের দামি দামি প্রোডাক্ট ব্যবহার করেও মনের মত ত্বক পাওয়া যায় না সে
ক্ষেত্রে আপনি খুব সহজেই ঘরোয়া পদ্ধতিতে কিছু টিপস ফলো করে ত্বক সুন্দর ও
উজ্জ্বল রাখতে পারবেন।
এর জন্য আপনাকে ফেসপ্যাকটি বাড়িতেই তৈরি করতে হবে যার জন্য একটি ঘৃতকুমারী পাতা
নিতে হবে এবং এক চামচ মধু নিতে হবে ঘৃতকুমারীর পাতা ভালোমতো পরিষ্কার পানি দিয়ে
ধুয়ে নিতে হবে তারপর পাতাটিকে তিন ভাগে ভাগ করতে হবে এবারে আপনাকে একটি পরিষ্কার
চিরনির সাহায্যে পাতা থেকে জেল আলাদা করে নিতে হবে এবং অন্য একটি পরিষ্কার পাত্রে
রাখতে হবে
এবারে জেলের সাথে এক চামচ মধু মিশিয়ে ফ্যাট করতে হবে এভাবে কয়েক মিনিট ফ্যাট
করতে থাকুন দেখবেন দুইটি উপকরণ একসাথে মিশে একটি সুন্দর মিশ্রণ তৈরি হয়েছে এবার
আপনি এই মিশ্রণটি আপনার ত্বকে ব্যবহার করুন ব্যবহার করার পর ১০ থেকে ১৫ মিনিট
অপেক্ষা করুন তারপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এবার দেখুন আপনার ত্বক
দেখাবে আগের চাইতে অনেক বেশি উজ্জ্বল ও চকচকে
অ্যালোভেরা ও নিম পাতা
ঘৃতকুমারী গাছটির সাথে আমরা প্রায় সকলেই পরিচিতি ঘৃতকুমারীর মতোই নিম পাতাও একটি অন্যতম উপাদান ত্বক সুন্দর রাখতে নিম পাতা ও ঘৃতকুমারী এই দুটি উপকরণ দিয়ে যে ফেসপ্যাক তৈরি করবেন তা যদি আপনার ত্বকে লাগান তাহলে আপনার ত্বক ভীষণ টাইট হয়
ত্বকের মৃত কোষ সজীব করতে সাহায্য করে এই ফেসপ্যাক টি তাছাড়াও এই ফেসপ্যাকটি ত্বকের বিভিন্ন ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে পারে যা আপনার মুখের ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে এই ফেসপ্যাকটি তৈরির জন্য আপনাকে প্রথমে একটি পরিষ্কার পাত্রে চার টেবিল চামচ ঘৃতকুমারীর জেল এবং দুই টেবিল চামচ নিমপাতা গুড়া নিতে হবে
এই দুইটি উপকরণ একসাথে করে ফ্যাট করতে হবে তারপর আপনি যে মিশ্রণটি পাবেন সেটি আপনার ফেসে ব্যবহার করুন এবং 15 থেকে 20 মিনিট অপেক্ষা করুন তারপর পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এতে করে আপনার ত্বকের ব্রণ হ্রাস পাবে এবং স্কিন টাইট হবে যার ফলে আপনার ত্বক দেখাবে নরম ও সুন্দর
অ্যালোভেরা ও টক দই
আমরা প্রায় সকলেই জানি টক দই আমাদের ত্বকের জন্যে কতটা উপকারী আর এর সাথে যদি
ঘৃতকুমারী যুক্ত করা হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই প্রাকৃতিকভাবেই টক দই ত্বকের
মশ্চারাইজ ঠিক রাখে যেহেতু এই টক দই আমাদের ত্বকের মশ্চারাইজের ভারসাম্য ঠিক রাখে
ঘৃতকুমারী জেলে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের আন্টি অক্সিডেন্ট যা টক দইয়ের সাথে মিশে
একটি শক্তিশালী ফেসপ্যাক তৈরি করতে সক্ষম এই ফেসপ্যাকটি ত্বকে ব্যবহারের ফলে ত্বক
হবে চকচকে এবং যদি কোন মৃত কোষ সমস্যা থেকে থাকে তাহলে তা খুব সহজেই সমাধান করে
দিবে আপনার এই ফেসপ্যাক টি এই ফেসপ্যাকটি তৈরির জন্য সর্ব প্রথমে আপনাকে
একটি পরিষ্কার ঘৃতকুমারী পাতা নিতে হবে এবং সেখান থেকে জেল বের করতে হবে এবং দুই
টেবিল চামচ ঘৃতকুমারী জেল নিতে হবে এর সাথে এক চামচ টক দই নিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি
করতে হবে এই মিশ্রণটি আপনার ফেসে লাগাতে হবে এবং হালকা মাসাজ করতে হবে এবারে ১০
থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন এবং পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন দেখবেন আপনার
ত্বক হয়ে উঠেছে লাবণ্যময় ও উজ্জ্বল
অ্যালোভেরা ও হলুদ
কাঁচা হলুদ সম্পর্কে আমাদের সকলের প্রায় একটা সুন্দর ধারণা রয়েছে যে এই কাঁচা
হলুদ আমাদের ত্বক সুন্দর রাখতে কতটা কার্যকারী কাঁচা হলুদে বিভিন্ন ধরনের উপকরণ
রয়েছে যেমন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ত্বকের বিভিন্ন ধরনের ময়লা পরিষ্কার
করতে সাহায্য করে থাকে
আমাদের ত্বক সাধারণত ধুলাবালির কারণে দোয়ার কারনে রৌদ্রের ঘামার কারণে ইত্যাদি
কারণে বিভিন্নভাবে ময়লা জমে থাকে যা সহজে পরিষ্কার হতে চায় না এক্ষেত্রে কাঁচা
হলুদ ভীষণ কার্যকরী কাঁচা হলুদ ও ঘৃতকুমারী জেল দিয়ে তৈরি ফেসপ্যাকটি যদি ফেস এ
ব্যবহার করা হয় তাহলে বিভিন্ন ধরনের ময়লা অনেক পুরনো ময়লাও খুব সহজে দূর হয়ে
যায়
এই ফেস প্র্যাকটি তৈরির জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে চার টেবিল চামচ ঘৃতকুমারী জেল নিতে
হবে এবং তার অর্ধেক পরিমাণ কাঁচা হলুদ নিতে হবে এই দুই উপকরণ একসাথে করে পাঁচ
মিনিট মিশ্রণ করতে থাকুন তারপর যে ফেস প্যাকটিভ তৈরি হবে সেটি আপনার ত্বকে
ব্যবহার করুন এবং ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে
ফেলুন দেখবেন আপনার মুখে আর কোন ময়লা নেই একদম পরিষ্কার হয়ে গেছে যার কারণে
আপনার ফেস আরো বেশি উজ্জ্বল দেখাবে
অ্যালোভেরা ও গোলাপ জল
গোলাপজল এই উপকরণটির সম্পর্কে আমরা সকলেই পরিচিতি এবং আমরা সবাই জানি গোলাপজল আমাদের ত্বকের জন্য কতটা কার্যকারী গোলাপ জল ত্বক উজ্জ্বল করতে ত্বকে এবং ত্বকের সজীবতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে নিয়মিত গোলাপজল ব্যবহার করলে ত্বকের বিভিন্ন মৃত কোষ নিরাময় করে থাকে
যার কারণে ত্বকের সজীবতা নিয়ন্ত্রণ থাকে ঘৃতকুমারী ও গোলাপজল এ দুটি উপকরণে তৈরি ফেসপ্যাক টি যদি আপনার ফেসে ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনার বেশ অনেক বেশি জল দেখাবে কেননা এই ফেসটি ত্বকের যে কোন মৃত কোষ ধ্বংস করে তৈরির জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে একটি পরিষ্কার কুমারীর পাতা নিতে হবে
তা থেকে বিল চামচ জিম নিতে হবে এবং এক টেবিল চামচ গোলাপ জল নিয়ে ভালো মতো ফ্যাট করতে হবে এবারে যে মিশ্রণটি আপনি পাবেন সেটিকে আপনার ত্বকে ব্যবহার করুন এবং 15 থেকে 20 মিনিট অপেক্ষা করুন তারপর পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন দেখবেন আপনার ত্বক হয়ে উঠবে লাবণ্য ও সুন্দর উজ্জ্বল আপনি এই ফেসপ্যাকটি সুন্দর ও সঠিক ফলাফল পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে নিয়মিতভাবে এই ফেসপ্যাকটি ব্যবহার করতে হবে
অ্যালোভেরা ও লেবু
যাদের স্কিন শুকনো তাদের জন্য ঘৃতকুমারী ও লেবুর ফেসপ্যাকটি একেবারেই উপযুক্ত এই
ফেসবুকটি আপনার ত্বকের রোদে পোড়ার যে কোন কালচে দাগ দূর করবে এবং নরম ও
মশ্চারাইজ ঠিক রাখতে সাহায্য করবে। আমরা সকলেই জানি ঘৃতকুমারী জেল টিতে রয়েছে
অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা লেবুর রসের সাথে মিশে একটি সুন্দর উপকরণ তৈরি করে
এই উপকরণটি ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী বিশেষ করে যাদের মুখে বিভিন্ন ধরনের কালচে
দাগ রয়েছে এই ফেসপ্যাকটি ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বকের ব্রণ খুব সহজেই দূর হবে
তাছাড়াও লেবু তে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের অক্সাইড যা কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে
এই ফেসপ্যাকটি তৈরির জন্য আপনাকে সর্ব প্রথমে ঘৃতকুমারীর চার টেবিল চামচ জেল নিতে
হবে এবং তার অর্ধেক পরিমাণ লেবুর রস নিতে হবে
এবারে পরিষ্কার হাতের আঙ্গুল দিয়ে দুটি উপকরণকে একসাথে মিশাতে থাকতে হবে তারপর
যে ফেসপ্যাকটি তৈরি হবে সেটি আপনার ত্বকে ব্যবহার করুন এবং হালকা মাসাজ করুন এবার
২০ মিনিট অপেক্ষা করুন তারপর পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন দেখবেন
আপনার ত্বক অনেকটাই দাগ মুক্ত এবং কালচে ভাব দূর হয়েছে এর সঠিক ও সুন্দর ফলাফল
পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত এই ফেসপ্যাকটি ব্যবহার করতে হবে
অ্যালোভেরা ও বেসন
বেসন হচ্ছে এমন একটি উপকরণ যা আমাদের ত্বক টাইট রাখতে সাহায্য করে আর ত্বক টাইট
হওয়ার কারণে ত্বক দেখায় আরো বেশি সুন্দর ও উজ্জ্বল তাছাড়াও এই
বেসন আমাদের ত্বকে মশ্চারাইজ ঠিক রাখতে সাহায্য করে এই বেসন ও ঘৃতকুমারী এই
দুটি উপকরণ একসাথে করে
যে ফেসপ্যাক তৈরি হবে সেটি যদি ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার ফেস দেখাবে
অনেক সুন্দর ও লাবণ্যময় এই ফেসপ্যাকটি তৈরির জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে একটি
ঘৃতকুমারীর পরিষ্কার পাতা নিতে হবে এবং এর থেকে পরিষ্কার
চিরনি সাহায্যে তিন টেবিল চামচ জেল নিতে হবে
এক চা চামচ বেসন নিতে হবে এখন এই দুইটি উপকরণ একসাথে করে মিশ্রণ করুন তারপর যে
ফেসপ্যাকটি তৈরি হবে সেটি আপনার ত্বকে ব্যবহার করুন এরপর ১০ থেকে ১৫ মিনিট
অপেক্ষা করুন এবার পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন এভাবে এই ফেসপ্যাক
টি ব্যবহার করে আপনার ত্বক সুন্দর ও লাবণ্যময় রাখতে পারবেন
অ্যালোভেরা ও শসা
আপনার ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করতে শসা ভীষণভাবে কার্যকরী যার ফলে মুখ
দেখায় সতেজ এবং তেলতেলে ভাব থাকে না আর যদি এই শসা ঘৃতকুমারী
সাথে মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করা হয় তাহলে তো কোন কথাই নেই এক্ষেত্রে আপনার ত্বক
দেখাবে আরো উজ্জ্বল এবং সতেজ
এই ফেস প্যাকটি তৈরির জন্য আপনাকে প্রথমে একটি ঘৃতকুমারীর পাতা নিতে হবে এই
পাতাকে তিন ভাগে বিভক্ত করে সেখান থেকে চামচ বা পরিষ্কার চিরনি
র সাহায্যে চার চামচ জেল নিতে হবে এবং তার সাথে চার চামচ শসার রস নিতে হবে এখন
এই দুইটি উপকরণ একসাথে করে পাঁচ মিনিট ফ্যাট করতে থাকতে হবে
এরপর যে মিশ্রণটি তৈরি হবে তা আপনার ত্বকে ব্যবহার করতে
হবে এরপর আপনাকে ১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে তারপর পরিষ্কার পানি
দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে আপনি চাইলে এই ফেসপ্যাক্টির সাথে কয়েক ফোটা গোলাপজল মিস
দিতে পারেন এতে করে আপনার ত্বক দেখাবে আরো সুন্দর ও সতেজ
অ্যালোভেরা ব্যবহারে কিছু সতর্কতা অবলম্বন সম্পর্কে জেনে নিন
যদি আপনার ত্বকে এলার্জি থেকে থাকে তাহলে রূপচর্চায় জন্য সরাসরি মুখে ব্যবহার
করবেন না এক্ষেত্রে আপনার এলার্জি আরো বেশি হয়ে যেতে পারে এর জন্য অবশ্যই আপনাকে
আপনার শরীরের অন্য কোন অংশে ঘৃতকুমারী ব্যবহার করে দেখতে হবে আপনার স্কিনে
মৃতকুমারী স্যুট করছে কিনা যদি আপনার ত্বকে এলার্জি থেকে থাকে
সে ক্ষেত্রে আপনি ঘৃতকুমারী কাটার পরপর ব্যবহার করবেন না কিছুক্ষণ অপেক্ষা করবেন
বা 5 থেকে 10 মিনিট পানিতে ঘৃতকুমারী পাতাটি ভিজিয়ে রাখবেন এর ফলে ঘৃতকুমারীর
কাটার পর যে হলুদ রঙের উপকরণ বেরিয়ে আসে তা পানিতে ধুয়ে যাবে আপনি চাইলে কোন
পরিষ্কার কাপড় বা টিস্যু দিয়ে হলুদ রঙের জলীয় পদার্থটি মুছে নিতে পারেন
অন্যথায় এই হলুদ রঙের পদার্থটি আপনার ত্বকের এলার্জির কারণ হতে পারে
অ্যালোভেরা সংরক্ষণের উপায়
দেখা যায় বাজারে গিয়ে অনেক সময় ঘৃতকুমারী পাওয়া যায় না এই সমস্যা এড়াতে চাইলে একবারেই বেশি করে ঘৃতকুমারীর জেল সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন জেনে রাখুন ঘৃতকুমারের সংরক্ষণের একটি চমৎকার উপায় যার ফলে এটি একবার সংরক্ষণ করে আপনি দীর্ঘদিন রূপচর্চার জন্য ব্যবহার করতে পারবেন ঘৃতকুমারীর পাতা থেকে
একটি পরিষ্কার চিরনির সাহায্যে জেল আলাদা করে নিতে হবে এবার আপনি আপনার পছন্দমত বা আপনার ত্বকে বেশি উপকারী এমন একটি উপকরণ যেমন টক দই গোলাপজল মধু নিম পাতা হলুদ ইত্যাদি দিয়ে ফ্যাট করে নিন ফ্যাট করা হয়ে গেলে এই ফেসপ্যাকটিকে একটি কাচের বোতলে সংরক্ষণ করুন এবং ভালোমতো বোতলের মুখ বন্ধ করুন তারপর রেফ্রিজারেট রেখে দিতে হবে তাহলে আপনি একবার এই প্যাকটি তৈরি করে দীর্ঘদিন ব্যবহার করতে পারবেন
শেষ কথা ঘরোয়া পদ্ধতিতে অ্যালোভেরা দিয়ে ত্বক সুন্দর ও উজ্জ্বল রাখার
উপায়
ত্বক উজ্জ্বল ও সুন্দর রাখতে ঘৃতকুমারী ভীষণভাবে কার্যকরী বহু গুণে গুণান্বিত এই
ঘৃতকুমারী গাছটি যা আপনার ত্ব ক সুন্দর রাখতে পারে বিভিন্ন উপায় এই ঘৃতকুমারী
আপনি কিভাবে ব্যবহার করবেন যদি না জেনে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটির শুরু থেকে শেষ
পর্যন্ত পড়ে ফেলুন
এতক্ষণ এই আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য
আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url