জন্ডিস হওয়ার লক্ষণ গুলি কি কি কিভাবে বুঝবেন আপনার জন্ডিস হয়েছে
প্রিয় পাঠক বিন্দু আপনাকে এই আর্টিকেলে স্বাগতম আজকের এই আর্টিকেলে আমি
গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি বিশেষ করে অতিরিক্ত গরমে আমরা
এই সমস্যায় বেশি পড়ে থাকি হ্যাঁ পাঠক বন্ধুরা আমি জন্ডিসের কথা বলছি
জন্ডিস এই রোগটি সাধারণত অতিরিক্ত গরমে হয়ে থাকে আপনি যদি জন্ডিস সম্পর্কে না
জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটির সাথেই থাকুন এবং জেনে নিন জন্ডিস
হওয়ার লক্ষণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে
সূচিপত্রঃ জন্ডিস হওয়ার লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নিন
নিচের যে অংশ পড়তে চান ক্লিক করুন
- জন্ডিস কি
- জন্ডিস কেন হয়
- জন্ডিস রোগের লক্ষণ
- জন্ডিস প্রতিকারের কিছু খাবার
- জন্ডিস প্রতিকারের কিছু সাবধানতা
- জন্ডিসে যা করা যাবে না
জন্ডিস কি
জন্ডিস বলতে সাধারণত লিভারের সমস্যা জনিত রোগকে বোঝায় হেপাটাইটিস ই এ এবং বি
ভাইরাসের আক্রমণ কারণে জন্ডিস হয়ে থাকে প্রাথমিক অবস্থায় জন্ডিস নিয়ে অবহেলা
করলেও পরবর্তীতে এটি মারাত্মক আকর ধারণ করে তাই আমাদের সকলের উচিত জন্ডিস
সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা
জন্ডিস কোন রোগ নয় জন্ডিস শব্দটি এসেছে ফারসি শব্দ জোনির শব্দ থেকে যার অর্থ হলো
হলদেটে জন্ডিস হলে সাধারণত আমাদের ত্বক ও চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যায়
মানবদেহের রক্তের লোহিত কণিকা গুলো স্বাভাবিক নিয়মে একটা সময় ভেঙে যায় যা
পরবর্তী সময়ে লিভারের ক্ষতি করে এবং পরিপাকতন্ত্রের বেশ সমস্যা হয়
এই স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় কোনো কারণে ব্যর্থ হলে জন্ডিস দেখা দেই জন্ডিস এমন
একটি রোগ যা প্রায় সব বয়সের মানুষেরই হয়ে থাকে আপনার জন্ডিস হয়েছে বুঝতে
পারেন আর যদি সঠিক সময়ের প্রতিকার পদক্ষেপ নেওয়া যায় তাহলে কয়েক সপ্তাহের
মধ্যেই এটি সেরে যাবে জন্ডিসকে মোটেও অবহেলা করা যাবে না জন্ডিস একটি বেশ জটিল
রোগযা আপনার মৃত্যুর কারণও হতে পারে
জন্ডিস কেন হয়
বাংলাদেশ ভারতসহ প্রায় সারা বিশ্বেই এই জন্ডিসের প্রধান কারণ হলো হেপাটাইটিস
ভাইরাসের আক্রমণ একে সহজ ভাষায় বলা যায় যে যখন আমাদের শরীরে পানির ঘাটতি বেশি
হয় বিশেষ করে অতিরিক্ত গরমে এই জন্ডিস বেশি দেখা যায় কেননা অতিরিক্ত গরমের
কারণে আমাদের শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে ঘাম বের হয়
যা আমাদের শরীরে পানির ঘাটতি তৈরি করে যার থেকেও এই জন্ডিস হয়ে থাকে তাছাড়াও
যদি কেউ অতিরিক্ত পরিশ্রম করে আর সেই পরিশ্রমের তুলনায় বিশ্রাম কম হয় সে
ক্ষেত্রে ও এ জন্ডিস হয়ে থাকে অবশ্য বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে অতিরিক্ত মদ্যপান
জন্ডিসের একটি কারণ তবে আমাদের দেশে জন্ডিসের প্রধান কারণ হচ্ছে হেপাটাইটিস
ভাইরাসের আক্রমণ তাই আমাদের সকলের সতর্ক থাকা উচিত যাতে আমাদের শরীরে এই ভাইরাস
আক্রমণ করতে না পারে
এই কারণে আমাদের বেশি বেশি পানি পান করা উচিত যা আমাদের এই ভাইরাস আক্রমণ থেকে
দূরে রাখবে এই জন্ডিস এমন একটি অসুখ যা যে কোন বয়সের মানুষেরই হয়ে থাকে এটি
প্রথম অবস্থায় খুব হালকা মনে হলেও সঠিক সময় যদি আপনি এর প্রতিকার ব্যবস্থা না
নিয়ে থাকেন তবে এই জন্ডিস আপনার মৃত্যুর কারণও হতে পারে তাই অবশ্যই খেয়াল
রাখবেন যেন জন্ডিস আপনাকে না হয় আর হলেও খুব শিগগিরই তার প্রতিকার নেওয়ার
ব্যবস্থা করবেন
জন্ডিস রোগের লক্ষণ
যদি আপনার জন্ডিস হয়ে থাকে তাহলে আপনি কিভাবে বুঝবেন যে আপনার জন্ডিস হয়েছে এটি
বোঝা কিন্তু খুব সহজ যদি আপনি সঠিক ভাবে জন্ডিস সম্পর্কে জেনে থাকেন কেননা জন্ডিস
মানেই হচ্ছে হলুদ আপনি আপনার শরীরের বিভিন্ন ধরনের অঙ্গের রং পরিবর্তনেই বুঝে
যাবেন যে আপনার জন্ডিস হয়েছে তাহলে
- জন্ডিস হলে চোখ প্রসাব ও শরীর হলুদ বর্ণ ধারণ করে
- ভাইরাস হিপাটাইটিসের ক্ষেত্রে মুখে খাদ্য গ্রহণে অরুচি ও বমি বমি ভাব আসে
- অনেক সময় বমিও হতে পারে
- শরীর ভিষণ দুর্বলতা মনে হয়
- শরীরে তাপমাত্রা বেড়ে যায় বা জ্বর হয়
- পেট ব্যথাও দেখা দিতে পারে
- শরীরের চুলকানি হতে পারে
- অনেকের ক্ষেত্রে ডায়রিয়া হয়ে থাকে
- কোন কোন ক্ষেত্রে রক্ত বমি হতে পারে
- মাঝেমধ্যে কালো পায়খানা ও হতে পারে
- পেট ও পায়ে পানি এসে ফুলে যেতে পারে
- পেটে চাকা অনুভব হতে পারে
- ওজন কমে যাওয়া ও মাথা ব্যথা ও হতে পারে
জন্ডিস প্রতিকারের কিছু খাবার
যদি আপনার জন্ডিস হয়ে থাকে আর আপনি সেটা বুঝতে পারেন তাহলে অবশ্যই সঙ্গে সঙ্গে
তার প্রতিকারের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন কেননা জন্ডিসকে প্রথমে খুব হালকা নিলেও
পরবর্তীতে এর ভয়ংকর রূপ দেখা যায়
আমাদের একটি বিষয় মাথায় রাখা উচিত যে শুধুমাত্র ওষুধের মাধ্যমেই জন্ডিস
পুরোপুরিভাবে সারানো সম্ভব নয় এজন্য আমাদের খাওয়া-দাওয়ার উপরে একটু নজর দিতে
হবে ওষুধের পাশাপাশি এমন কতগুলি খাবার রয়েছে যা আপনার জন্ডিস রাতে বেশ কার্যকরী
এই জন্ডিস প্রতিকারের জন্য আপনি আপনার খাদ্য তালিকায় কিছু খাবার রাখতে
পারেন
যে খাবারগুলো আপনার খুব সহজেই জন্ডিস প্রতিকার করতে সক্ষম বেশ কিছু খাবার রয়েছে
যেগুলি আপনার জন্ডিস প্রতিকার করতে পারে তার মধ্যে আমি কয়েকটি খাবার আপনাদের
সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম
আখের রস
জন্ডিস প্রতিকারে আখের রস ভীষণ উপকারী একটি খাবার যেহেতু আমরা জানি আমাদের শরীরে পানির ঘাটতির কারনে প্রধানত জন্ডিস হয়ে থাকে বা শরীরে গরমের তাপমাত্রা অনেক বেশি হলে জন্ডিস হয়ে থাকে এক্ষেত্রে আপনাকে চেষ্টা করতে হবে আপনার শরীরকে ঠান্ডা রাখার তাই আপনি চাইলে
আপনার খাদ্য তালিকায় আখের রস রাখতে পারেন যা আপনার শরীর ঠান্ডা রাখবে এবং আপনার জন্ডিস প্রতিকারে সাহায্য করবে আপনি যদি প্রতিদিন নিয়ম করে এ আখের রস খান তাহলে আপনার জন্ডিস অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে জন্ডিসের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষেত্রে আখের রস একটি অন্যতম হাতিয়ার বললেই চলে
আমলকি
আমরা সাধারণত সবাই আমলকির সাথে পরিচিতি এই আমলকি আমাদের জন্ডিস প্রতিরোধে সাহায্য
করতে পারে কেননা আমলকিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি জন্ডিস কমানোর জন্য
আমলকি খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে
আমলকি যকৃতির কোষ কে সক্রিয় করে তুলতে সাহায্য করে তবে আমলকি কাঁচা অবস্থায়
খাওয়ার চেষ্টা করবেন শুকনো আমলকি চেয়ে কাঁচা আমলকিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার
রয়েছে এবং ভিটামিন সি রয়েছে যা পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে এবং
জন্ডিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম
টমেটো
যদি আপনার জন্ডিস হয়ে থাকে আর আপনি প্রতিকারের জন্য আপনার খাদ্য তালিকায় টমেটো
রেখে থাকেন তবে অবশ্যই আপনি একটি উপযুক্ত খাবার রেখেছেন জন্ডিস নিয়ন্ত্রণে টমেটো
একটি উপযুক্ত খাবার আমরা সকলেই জানি টমেটোতে কি পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে
তাছাড়াও এই টমেটোতে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা জন্ডিস প্রতিকারে কার্যকরী এ
টমেটো আপনি যেকোনো ভাবে খেতে পারেন আপনি চাইলে টমেটো জুস করে তাতে সামান্য পরিমাণ
লবণ দিয়ে খেতে পারেন যদি আপনি এই জুস ১০ থেকে ১২ দিন নিয়মিত খেতে পারেন তাহলে
আপনার জন্ডিস নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে তা ছাড়াও আপনি চাইলে এই কাঁচা টমেটোর সালাত
হিসাবে খেতে পারেন
লেবুর রস
লেবু আমাদের প্রায় সবার খাদ্য তালিকায় থাকে লেবু আমাদের শরীরের বিভিন্ন সমস্যার
সমাধান করে থাকে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি হচ্ছে এ জন্ডিস নিয়ন্ত্রণে রাখা
আমরা সকলেই জানি লেবুতে কি পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়
যদি আপনি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক গ্লাস পানিতে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন
তাহলে এটি জন্ডিসের জন্য ভীষণ উপকারী তাছাড়াও আপনি চাইলে হালকা গরম পানিতে
মিশিয়ে খেতে পারেন যা আপনার জন্ডিসের পাশাপাশি আরো অনেক সমস্যার সমাধান করে দিতে
সক্ষম
গাজর
আমাদের সকলেরই উচিত আমাদের খাদ্য তালিকায় নিয়মিত কাজে রাখা যা আমাদের বিভিন্ন
উপকার করে থাকে গাজরে প্রচুর পরিমাণে বিটা করোটিন আছে এছাড়াও ভিটামিন এ এবং
ভিটামিন সি রয়েছে আমাদের শরীরের খারাপ কোলেস্ট্রল এর মাত্রা কমাতে সাহায্য করে
এছাড়াও গাজর কিন্তু যকৃতির অবাধ্য কাজের সাহায্য করে থাকে
তাই অল্প পরিমাণে গাজর আপনার ডায়েটে অবশ্যই রাখুন গাজরের একটি বিশেষ কাজ হচ্ছে
আমাদের শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাই যা আমাদের জন্ডিস তাই আপনি যদি
জন্ডিসের আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার খাদ্য তালিকায় গাজর রাখুন
নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
জন্ডিস প্রতিরোধে কিছু সাবধানতা
- বিশুদ্ধ পানি পান করা
- পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা
- রাস্তাঘাটে অস্বাস্থ্যকর ও নোংরা খাবার এবং পানি না খাওয়া
- নিরাপদ রক্ত সঞ্চালিত নিশ্চিত করা
- ও নিরাপদ শারীরিক সম্পর্ক থেকে বিরতি থাকা
- শরীরের অতিরিক্ত ওজন এবং ডায়াবেটিসের চিকিৎসা গ্রহণ করা
- মদ্যপান থেকে বিরত থাকা
- হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের টিকা নেওয়া
- কৃত্রিম লিভার ডিজিদের ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা
জন্ডিসের যা করা যাবেনা
অনেকেই মনে করেন জন্ডিস হলে হলুদ বা মশলা খাওয়া যাবে না এমন ধারণাটি সঠিক নয়
খাবারের রুচি বাড়াতে যতটুকু তেল মশলা ব্যবহার করার প্রয়োজন তাই করবেন তবে বেশি
ভারী বা ভাজাপোড়া খাবার না খাওয়াই ভালো আবার অনেকেই জন্ডিস হলে সব খাবার বাদ
দিয়ে কেবলমাত্র তরল খাবারই খাদ্য তালিকায় রাখে
যেমন আখের রস চিনি শরবত ইত্যাদি এটি আসলে শরীরের জন্য আরও ক্ষতিকারক মাছ মাংস ও
আমিষ গ্রহণ থেকে বিরতি থাকেন এতে পুষ্টিহীনতার ঝুঁকি থাকে শরীরে সুসামও খাবারও
পর্যাপ্ত পরিমাণ গ্রহণ করাতে হবে না হলে আপনি স্বাভাবিকভাবে আরও বেশি অসুস্থ হয়ে
যেতে পারেন অনেকেই আবার এমন ধারনা করেন যে জন্ডিস হলে দিনে কয়েকবার গোসল করলে
শরীরের হলুদ রং বেরিয়ে যাবে
আসলে এর কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই বরং এটি আরো অধিক গোসলের ফলে ঠান্ডা লাগার
ঝুঁকি বাড়ায় তাছাড়াও আমাদের মধ্যে অনেকে দেখা যায় জন্ডিস হলে কোন রকম কবিরাজি
গাছের লতাপাতার রস এগুলি খাওয়াই এক্ষেত্রে এগুলি খাওয়া যাবে না এতে হিতে বিপরীত
হতে পারে যে কোন জিনিসই শরীরে প্রবেশ করার পর লিভার বিপাকে পড়তে পারে এসব জিনিস
আরো বাড়িয়ে দিতে পারে আপনার রোগ
তাছাড়াও অনেকেই বিভিন্ন ধরনের লিভার টনিক সালসা সিরাপ পানি পড়া জন্ডিস সরানোর
তরল হিসেবেও যা বিক্রি হয় তারা অনেকটাই কাজ আসে না বরং তা উল্টো লিভারের ক্ষতি
করতে পারে বেশিরভাগ জন্ডিসি বিশ্রামে আরোগ্য হয় তাই এসব অপোচিকিৎসা থেকে বিরতি
থাকুন এবং কিছু উপযুক্ত খাবার আপনার খাদ্য তালিকায় রাখুন এবং বেশি বেশি বিশ্রাম
করুন যার ফলে আপনি জন্ডিস থেকে মুক্ত পাবেন
শেষ কথা, জন্ডিস হওয়ার লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নিন
প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, আপনি নিশ্চয়ই এখন জানতে পেরেছেন কি করে বুঝবেন আপনার
জন্ডিস হয়েছে এবং জন্ডিস হলে আপনি কোন কোন মাধ্যম গুলি গ্রহণ করবেন এবং কোন কোন
মাধ্যমগুলি এড়িয়ে যাবেন জন্ডিস
প্রথম অবস্থাতে বেশ হালকা লাগলেও পরে কিন্তু এটি ভিশন ভয়ংকর রূপ ধারণ করে যা
আপনার মৃত্যুর কারণ হতে পারে তাই জন্ডিসকে অবহেলা করলে চলবে না যদি আপনি বুঝতে
পারবেন আপনার জন্ডিস হয়েছে তাহলে অবশ্যই সঙ্গে সঙ্গে তার প্রতিরোধের ব্যবস্থা
গ্রহণ করবেন
আর্টিকেলটি পরে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে
শেয়ার করতে ভুলবেন না এরকম আরো নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের
নিয়মিত ভিজিট করুন আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার কোন মতামত জানানোর থাকে তাহলে
অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন
এতক্ষণে আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুস্থ থাকেন ভালো
থাকেন আল্লাহ হাফেজ
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url