OrdinaryITPostAd

শবে কদর রাত্রে বেশি বেশি সওয়াব ও নেকি অর্জন করতে যা করা উচিত



আসসালামু আলাইকুম এই আর্টিকেলে আপনাকে স্বাগতম আপনি কি শবে কদর রাত্রে বেশি বেশি নাকি অর্জনের জন্য কি আমল করতে হবে এই তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলের সাথেই থাকুন

কেননা আজকের এই আর্টিকেলটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত শবে কদরের রাতের কোন আমলগুলো করলে বেশি বেশি সওয়াব ও নাকি অর্জন করতে পারবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব শবে কদর রাত টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ একটি রাত তাই আমাদের সকলের উচিত এই রাত্রে কি ধরনের আমল করবে তা জেনে রাখার

সূচিপত্র: শবে কদর রাতে বেশি বেশি সওয়াব  ও নেকি অর্জন করতে যা করা উচিত 

নিজের যে অংশ পড়তে চান ক্লিক করুন

  • শবে কদর রাতকে কেন এত গুরুত্বপূর্ণ রাত বলা হয়
  • নফল নামাজ পড়া
  • তোওবা ও ইস্তেকফার পড়া
  • দুরুদ পাঠ করা
  • কোরআন তেলাওয়াত করা
  • জিকির করা
  • পরিষ্কার ও পবিত্রতা থাকা
  • শেষ কথা

শবে কদর রাতকে কেন এত গুরুত্বপূর্ণ রাত বলা হয়

প্রত্যেকটা মুসলিম মানুষ শবে কদর এর সাথে খুব ভালোভাবেই পরিচিত এই রাতে আমাদের সকলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ রাত লাইলাতুল কদর বা শবে কদর করুণাময় রবের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য বিশেষ পুরস্কার এই রাত্রে খুব কম সময়ের আপনি পেতে পারেন অনেক বেশি নেকি ও সোয়াবের অধিকারী এই রাত্রে আল্লাহ তায়ালার আদেশে ফেরেশতারা রহমত কল্যাণ ও বরকত নিয়ে পৃথিবীতে অবতীর্ণ হয়

মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে এই রাতের নামে একটি সূরা নাযিল করেছেন এই রাতের ফজিলতের জন্য এটাই যথেষ্ট অন্য কোন ফজিলত না থাকলেও এতোটুকু এই রাতের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করে এই রাতের সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা বলেন আমি পবিত্র কুরআন নাযিল করেছি এই কদরের রাতে আর আপনি কি জানেন এই কদরের রাত কি এই রাত হাজার মাসের চেয়েও উত্তম

আরো পড়ুনঃ শবে কদরের রাতটি কিভাবে পালন করবেন তা জেনে  নিন

আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু হতে বর্ণিত নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সওয়াবের আশায় কদর রাতে ইবাদত করবে তার সকল গুনাহ সমূহ মাফ করে দেওয়া হবে এবং এই রাত্রে দোয়া কখনো ফিরিয়ে দেওয়া হয় না যদি আপনি পবিত্র ও আপনার ঈমান ঠিক থাকে

যেহেতু এই শবে কদর রাত্র এ পবিত্র কোরআন মাজীদ নাযিল হয়েছে তাই অবশ্যই এ রাতটি আমাদের সকলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ রাত তাই অবশ্যই প্রত্যেকটি মুসলমানের উচিত এ রাত থেকে মনোযোগ সহকারে পবিত্রতা ও ঈমানের সহিত আল্লাহর ইবাদতে ব্যস্ত থাকা এবং নিজের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা

নফল নামাজ পড়া

আমাদের মধ্যে অনেকেরই এরকম প্রশ্ন থাকে যে শবে কদর রাতে কোন আমলগুলি করলে আমরা বেশি বেশি নাকি অর্জন করতে পারব তো চলুন এখন জেনে নেওয়া যাক যে এ রাতে কিভাবে আপনি আল্লাহর বেশি নৈকট্য লাভ করতে পারেন আর এর জন্য অবশ্যই আপনাকে শবে কদর কি এবং শবে কদরের গুরুত্ব কতটুকু জানতে হবে যা পূর্বেই বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে

শবে কদর রাতে আপনি বেশি বেশি নামাজ পড়তে পারেন অন্য ধর্ম আর আমাদের ধর্মের মধ্যে সবথেকে বড় পার্থক্য হচ্ছে নামাজ এবং নামাজ ইবাদতটি আল্লাহর কাছে অধিক পছন্দনীয় প্রত্যেক মুসলমান মানুষের উপর নামাজ কে ফরজ করা হয়েছে তাই অবশ্যই আপনি এই রাত্রে অধিক নামাজ পড়তে পারেন

 আরো পড়ুনঃ শবে কদরের রাতে কত রাকাত নামাজ পড়বেন এবং কিভাবে  পড়বেন 

আর এর জন্য অবশ্যই আপনি চেষ্টা করবেন অনেকক্ষণ ধরে এবং মনোযোগ সহকারে নামাজ আদায় করা বিশেষ করে সেজদায় আল্লাহ তাআলা সেজদায় থাকা খুবই পছন্দ করেন এবং আল্লাহ তাআলার সব থেকে নৈকট্যে যাওয়ার মাধ্যম হচ্ছে সিজদা আর এই নামাজ আদায়ের সময় কোনোরকম তাড়াহুড়া করবেন না

নামাজের মধ্যে যে সূরাগুলি পড়বেন সেগুলি অবশ্যই শুদ্ধভাবে পড়তে হবে না হলে এর অর্থ পরিবর্তন হয়ে যাবে তাই বলা যাই এই রাত্রে বেশি বেশি নেকি অর্জনের জন্য বা আল্লাহ তালাকে সন্তুষ্ট করার জন্য আপনি বেশি বেশি নামাজ পড়তে পারেন

তোওবা ও ইস্তেগফার পড়া

আমরা মানুষ আর আমাদের ভুল হবেই এজন্যই আল্লাহ তাআলা বলেছেন আমার বান্দা যখন কোন ভুল বা গুনাহ করার পর আমার কাছে ক্ষমা চাইবে আমি তা ক্ষমা করে দেবো হোক না সেটি পাহাড় সমতুল্য আর এর জন্য অবশ্যই আমাদের বেশি বেশি তোবা ও ইস্তেগফার পড়া উচিত

তোবা ও ইস্তেগফার একটি মাধ্যম যাহা আপনাকে পরিষ্কার করে দেবে ইস্তেগফারকে জেট বা হুইল পাউডারের সাথে তুলনা করা যেতে পারে জেট বা হুইল পাউডার যেমন একটি কাপড়কে পরিষ্কার করতে পারে ঠিক তেমনি এই স্থিরভাবে একটা মানুষের সকল গুনাহ মাফ করে পরিষ্কার করে দিতে পারে

আরো পড়ুনঃ তওবা ও ইস্তেগফার পড়ার গুরুত্ব জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন

তাই অবশ্যই এই রাত্রে বেশি বেশি ইস্তেগফার পড়া উচিত পরকালের সুন্দর ও আলোকময় জীবন পেতে হলে অবশ্যই আমাদের গুনাহগুলো থেকে মুক্ত পেতে হবে আর এর জন্য আল্লাহর কাছে বেশি বেশি প্রভা ও ইস্তেগফার করুন এই শবে কদর রাতে কেননা আল্লাহ তাআলা সর্বত্র রাত্রে চাওয়া সকল জিনিস কবুল করেন যদি আপনার চাওয়াটা হয় ঈমান ও সত্যের উপরে

তাই অবশ্যই আপনি এই শবে কদর রাত্রে নিজেকে পরিষ্কার ও নিজের গুনাহ সমূহকে কমাতে আল্লাহ তায়ালার কাছে বেশি বেশি ইস্তেগফার অথবা পড়তে পারেন যা আপনার পরকালের জীবনকে সুন্দর আলোকময় করে তুলবে

দুরুদ পাঠ করা

শবে কদর রাত্রি প্রত্যেকটি মুসলমান মানুষের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও ফজিলত পূর্ণ রাত তাই অবশ্যই শবে কদ রাত্রিতে বেশি বেশি আমল ও ভালো কাজ করা উচিত এবং আল্লাহর এবাদতে মগ্ন থাকা উচিত এ রাত্রে আপনি বিভিন্ন ধরনের আমল করতে পারেন এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে দুরুদ পাঠ করা

এই শবে কদর রাত্রে নামাজ শেষে আপনি দুরুদ পাঠ করতে পারেন এই দুরুদ আপনার জীবনকে আরও বেশি বরকতময় ও স্বাচ্ছন্দময় করে তুলতে পারে আল্লাহর কাছে দরুদ ভীষণই পছন্দনীয় একটি এবাদত আমরা আল্লাহর রহমত ও দয়া ছাড়া এক মুহূর্ত জ্বলতে পারবো না

তবে আপনি যদি দরুদ পাঠ করেন তাহলে আল্লাহর তরফ থেকে আপনার প্রতি আরো বেশি রহমত ও দয়া বর্ষিত হবে তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত এই শবে কদর রাতে বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা অর্থাৎ আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে স্মরণ করা

তাই আপনি চাইলে এই গুরুত্ব পূর্ণ রাত্রিতে বেশি বেশি দরুদ পাঠ করতে পারেন এর সাথে সাথে আপনি অন্যান্য গুরুত্ব পূর্ণ সূরা গুলি তেলাওয়াত করতে পারেন

কুরআন তেলাওয়াত করা

শবে কদর রাতটি এতটা গুরুত্বপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ রাত হওয়ার কারণ প্রধান কারণ হচ্ছে এই রাত্রে কুরআন মাজীদ নাযিল করা হয়েছিল এই রাত টিকে সম্মানীয় রাত বা ভাগ্য রজনী বলা হয়ে থাকে প্রত্যেকেরই উচিত এই রাতে বেশি বেশি কুরআন তেলাওয়াত করা

বিশেষ করে কোরআনের কিছু কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ সূরা গুলি মনোযোগ সহকারে এবং শুদ্ধভাবে তেলাওয়াত করা আমাদের জীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমরা কোন কাজগুলি করব এবং কোন কাজগুলি থেকে বিরতি থাকব সকল কিছু লিপিবদ্ধ করা হয়েছে এই কোরআনে

আরো পড়ুনঃ শবে কদরের রাত্রে কুরআন তেলাওয়াত করলে কি হয় জেনে নিন

কুরআন মাজীদ আমাদের জন্য সবথেকে শ্রেষ্ঠ ও উত্তম কিতাব এই কিতাবের স্থান সবার উপরে আমাদের ইহকাল ও পরকালে ভালো থাকার সকল ধরনের উপায় ও নিয়ম এবং রুলস সকল কিছুই লিপিবদ্ধ রয়েছে এই কুরআন মাজীদে তাই অবশ্যই আমাদের বেশি বেশি মনোযোগ সহকারে কোরআন তেলাওয়াত করা উচিত এবং এর মধ্যে যে নিয়মগুলি আছে সেগুলি মেনে জীবনধারণ করা উচিত

তাই আপনি চাইলে এই শবে কদর রাতে কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত করতে পারেন এর ফলে আল্লাহ আপনার প্রতি সন্তুষ্ট হবে আর এর জন্য অবশ্যই আপনাকে পবিত্রতার সাথে মনোযোগ সহকারে ও শুদ্ধভাবে কুরআন তেলাওয়াত করতে হবে

জিকির করা

শবে কদর রাতে আমাদের সকলের জন্য একটি মর্যাদাপূর্ণ রাত এই রাতটি আমাদের জন্য আল্লাহর তরফ থেকে একটি বিশেষ উপহার বললেও চলে এক বছরের এবাদত করলে আপনি যেসব বা নেকী অর্জন করতে পারবেন তা আপনি এই এক রাতের মধ্যেই অর্জন করতে পারেন

আর এর জন্য অবশ্যই আপনার ঈমান ও আমল ঠিক থাকতে হবে বিভিন্ন ধরনের আমলের মাধ্যমে আপনি আল্লাহকে সন্তুষ্ট করতে পারবেন তার মধ্যে একটি হচ্ছে জিকির আমাদের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সব সময় জিকির করতে থাকতেন এবং আমাদেরকেও জিকির করার উপদেশ দিয়েছেন

ছোট ছোট কতগুলি জিকির রয়েছে এগুলি দুটো হল এর ওজন অনেক বেশি এবং এ জিকিরের মাধ্যমে আপনি পেতে পারেন অনেক বেশি সওয়াব ও নেকি নিচে কিছু জিকির উল্লেখ করা হলো যেগুলি আপনি আমল করতে পারেন

  1. সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার
  2. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
  3. আস্তাগফিরুল্লাহ
  4.  সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি
  5. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদুহু ওয়াও ওয়ালা কুল্লি  শাহিন কাদির
  6. সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহি আজিম
  7. লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ
  8. বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা
  9. ইস্তেগফার পাঠ করা
  10. সূরা ইখলাস পাঠ করা
  11. দোয়া ইউনুস পার্ট করা ইত্যাদি
এই ছোট ছোট জিকির গুলি আপনি যত বেশি পারেন ১০০ বার ২০০ বার ৫০০ বার আপনার সময় সুযোগ মতো আপনি পাঠ করতে পারেন এই জিকির গুলোর কারণে আপনি হতে পারেন অনেক বেশি নেকির অধিকারী তাই অবশ্যই এরকম গুরুত্বপূর্ণ রাতে আপনি এ জিকির গুলি পাঠ করার চেষ্টা করুন

পরিষ্কার ও পবিত্রতা থাকা

সকল ধরনের ইবাদতের পূর্বে আপনাকে যে কাজটি খুব মনোযোগ ও গুরুত্বপূর্ণ সাথে করতে হবে সেটি হচ্ছে নিজেকে পবিত্রতা করা অর্থাৎ আপনি যে কোন এবাদত করার পূর্বে নিজেকে পবিত্রতা অর্জন করতে হবে যদি আপনি পবিত্রতা অর্জন করতে না পারেন তাহলে আপনার কোন এবাদতই গ্রহণযোগ্য হবে না

শুধুমাত্র আপনি নিজেই পবিত্রতা অর্জন করলে হবে না আপনি যে স্থানটিতে এবাদত করবেন সেই স্থানটিকে পবিত্রতা করতে হবে তাহলে আপনার এবাদত গ্রহণযোগ্য হবে অপবিত্রতা থাকা অবস্থায় আপনার ইবাদত গ্রহণ করা হবে না তাই অবশ্যই সব সময় চেষ্টা করুন নিজেকে পবিত্রতা রাখার

আরো পড়ুনঃ পরিষ্কার ও পবিত্রতা যে আল্লাহ তাআলা কেন এত বেশি ভালোবাসেন তা জেনে নিন

আর শবে কদর রাত্রে আল্লাহকে সন্তুষ্ট রাখার জন্য আপনি যে আমলগুলো বা এবাদত গুলো করবেন এর জন্য সর্বপ্রথমে আপনাকে সুন্দর ভাবে অজু করে নিতে হবে অর্থাৎ পবিত্রতা অর্জন করতে হবে এবং আপনি যে পোশাক পড়ে এবং যে কাপড়ের উপরে এবাদত বা আমলগুলো করবেন সেই পোশাক এবং কাপড় যেন পরিষ্কার ও পবিত্র থাকে

তাই অবশ্যই শবে কদর রাতেই শুধু নয় যে কোন সময় যেকোনো ধরনের ইবাদত ও আমল করার পূর্বে নিজেকে পবিত্রতা এবং নিজের পোশাক পবিত্রতা অর্জন করুন পবিত্রতার সাথে যেকোনো ধরনের আমল ও ইবাদত করা সবচাইতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ

শেষ কথা শবে কদর রাতে বেশি বেশি সওয়াব ও নাকি অর্জন করতে যা করা উচিত

প্রিয় পাঠক বন্ধুরা শবে কদর রাত্রি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ একটি রাত তাই অবশ্যই এই রাত্রিতে কি ধরনের কাজ বা কি ধরনের আমল করলে আল্লাহ তা'আলা আমাদের প্রতি সন্তুষ্ট থাকবেন তা আমাদের সকলের খুব ভালোভাবে জেনে থাকা উচিত

শবে কদর রাতে আপনি কিভাবে উদযাপিত করবেন বা আপনি কি ধরনের আমল করবেন তা জানতে অবশ্যই এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে ফেলুন আর্টিকেলটি পড়ে আপনার ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার বন্ধুর সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না এরকম আরো নতুন নতুন ইসলামিক আর্টিকেল ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইট দিতে নিয়মিত ভিজিট করুন




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url